যুগোপযোগী এই উদ্যোগ সফলভাবে বাস্তবায়নে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ সার্বিক সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়াব।
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দিতে এবং কলেজভিত্তিক উচ্চশিক্ষাকে সুশৃঙ্খল, মানসম্মত ও কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালনার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হওয়ায় ১৯৯২ সালে জাতীয় সংসদের আইন পাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়।
বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও চাকরির বাজারে বাড়তে থাকা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান শিক্ষার কোন বিকল্প নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ।
জনস্বাস্থ্য, শিক্ষা ও গবেষণায় বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্বে যাচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। মেরিল্যান্ডের বাল্টিমোরে অবস্থিত এই শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় দেশে জনস্বাস্থ্য শিক্ষায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে।